বিদ্যুত ও কীটনাশক ব্যবহার করে নদী-জলাশয়ে একাধিকবার মাছ শিকারের অভিযোগ উঠেছিলো শহর জলপাইগুড়িতে।
এরপরেই বেআইনি ভাবে মাছ শিকার রুখতে জরুরী বৈঠকে বসলো জেলা পরিষদের মৎস্য বিভাগ। বৈঠক থেকে বিদ্যুৎ দিয়ে মাছ শিকার রুখতে একাধিক কর্মসূচি গ্রহণ করা হবে বলে জেলা পরিষদের তরফে দাবী করা হয়।
প্রসঙ্গত, চলতি মাসে নদীর জলে বিদ্যুৎ ব্যবহার করে মাছ শিকারের অভিযোগ উঠেছিল। এরপর বেশকিছু জায়গায় কীটনাশক ব্যবহার করে মাছ শিকার করতে দেখা যায়। একাংশ জেলে রাতের অন্ধকারকে কাজে লাগিয়ে বেআইনি কাজ চালিয়ে যাচ্ছিলেন বলে অভিযোগ। বেশিরভার ক্ষেত্রেই অভিযুক্তদের চিহ্নিত করতে পারেনি প্রশাসন। এদিন জেলা পরিষদ বৈঠক করে সিদ্ধান্ত গ্রহণ করেন পুলিশের সাহায্য নিয়ে নদী সংলগ্ন এলাকায় সচেতনতা চালাতে জেলা পরিষদ। ছাপানো হবে লিফলেট, এছাড়া চলবে সচেতনা শিবির।
অন্যদিকে জেলা পরিষদের দাবি, কৃষক ও জেলের জন্য ঋণের আবেদন করলেও কেন্দ্রীয় সরকারের অধিনে থাকা ব্যাঙ্ক গুলি ঋণ দিচ্ছে না বলে অভিযোগ তুললেন জেলা পরিষদের সহ সভাধিপতি দুলাল দেবনাথ। তিনি জানান: মানুষের ঋণ যদি না দেওয়া হয়, তাহলে আগামীতে বৃহত্তর আন্দোলনে যাবেন তারা। এদিনের বৈঠকে জেলা পরিষদের সভাধিপতি উত্তরা বর্মণ ছাড়াও বিভিন্ন দফতরের আধিকারিকরা উপস্থিত ছিলেন বলেই জানা গিয়েছে।