শিলিগুড়ি: দীর্ঘদিন ধরে তীব্র পেটের যন্ত্রণায় ভুগছিলেন প্রেম হরি বর্মন, পেশায় একজন দিনমজুর। চিকিৎসকের পরামর্শে পরীক্ষা করানোর পর জানা যায়, তাঁর কিডনিতে পাথর রয়েছে। দ্রুত অস্ত্রোপচার ও চিকিৎসার প্রয়োজন, যার আনুমানিক খরচ প্রায় ৬০ হাজার টাকা। কিন্তু আর্থিক অনটনের কারণে সেই খরচ বহন করা সম্ভব হচ্ছিল না বর্মন পরিবারের পক্ষে। একদিকে অসহনীয় শারীরিক যন্ত্রণা, অন্যদিকে চিকিৎসার টাকার চিন্তায় দিশেহারা হয়ে পড়েছিলেন প্রেমবাবু ও তাঁর পরিবার।
ঠিক সেই সময় সাহায্যের হাত বাড়িয়ে দেন শিলিগুড়ির সমাজসেবী রাকেশ পাল। হাতিয়াডাঙ্গার এলাকার বাসিন্দা প্রেম হরি বর্মনের সমস্যার কথা জানতে পেরে একদিনের মধ্যেই চিকিৎসার প্রয়োজনীয় অর্থ সংগ্রহ করে দেন রাকেশবাবু। সম্পূর্ণ নিজের উদ্যোগে তিনি এই সহায়তা করেন, যাতে প্রেম হরি বর্মনের চিকিৎসা শুরু করা যায় বিলম্ব না করে।
এই মানবিক উদ্যোগে কৃতজ্ঞ বর্মন পরিবার। স্থানীয় বাসিন্দারাও প্রশংসায় পঞ্চমুখ রেখেছেন সমাজসেবী রাখেশ পালের এই পদক্ষেপকে। তাঁদের মতে, এখনও সমাজে এমন সহানুভূতিশীল মানুষ আছেন বলেই মানবতার আলো বেঁচে আছে।
এখন প্রেম হরি বর্মনের চিকিৎসা শুরু হয়েছে ও তিনি ধীরে ধীরে সুস্থতার পথে এগোচ্ছেন। রাখেশ পালের মতো মানুষদের জন্যই সমাজে আশার আলো দেখা যায়, এমনটাই মত অনেকের।
ঠিক সেই সময় সাহায্যের হাত বাড়িয়ে দেন শিলিগুড়ির সমাজসেবী রাখেশ পাল। হাতিয়াডাঙ্গার এলাকার বাসিন্দা প্রেম হরি বর্মনের সমস্যার কথা জানতে পেরে একদিনের মধ্যেই চিকিৎসার প্রয়োজনীয় অর্থ সংগ্রহ করে দেন রাখেশবাবু। সম্পূর্ণ নিজের উদ্যোগে তিনি এই সহায়তা করেন, যাতে প্রেম হরি বর্মনের চিকিৎসা শুরু করা যায় বিলম্ব না করে।
এই মানবিক উদ্যোগে কৃতজ্ঞ বর্মন পরিবার। স্থানীয় বাসিন্দারাও প্রশংসায় পঞ্চমুখ রেখেছেন সমাজসেবী রাখেশ পালের এই পদক্ষেপকে। তাঁদের মতে, এখনও সমাজে এমন সহানুভূতিশীল মানুষ আছেন বলেই মানবতার আলো বেঁচে আছে।
এখন প্রেম হরি বর্মনের চিকিৎসা শুরু হয়েছে ও তিনি ধীরে ধীরে সুস্থতার পথে এগোচ্ছেন। রাখেশ পালের মতো মানুষদের জন্যই সমাজে আশার আলো দেখা যায়, এমনটাই মত অনেকের।