শেফালি জরিওয়ালার মৃত্যুতে নয়া মোড়। প্রাথমিক তদন্ত ও ময়নাতদন্তের রিপোর্ট অনুযায়ী, তাঁর মৃত্যুর পেছনে কারণ হিসেবে উঠে এসেছে হঠাৎ করে রক্তচাপ (ব্লাড প্রেসার) বিপজ্জনকভাবে কমে যাওয়া ও কড়া ডোজের ওষুধ খাওয়া।
মৃত্যুর দিন শেফালি ধর্মীয় কারণে তিনি উপোস ছিলেন। কিন্তু সারাদিন না খাওয়ার পরেও সেদিন রাতে শেফালি রোজের মতো অ্যান্টি এজিংয়ের ইঞ্জেকশনও নেন। এরপরেই রাতে খাবার টেবিলে জ্ঞান হারান তিনি। সূত্রের খবর, শেফালী বহু দিন ধরেই বয়স কমানোর চিকিৎসা করাচ্ছিলেন। তার জন্য তাঁকে ইঞ্জেকশন ও কড়া ডোজের ওষুধ খেতে হত। সেই কারণেই হয়তো শারীরিক জটিলতা বাড়ে। পুলিশ সূত্রে জানা গেছে, শেফালির মৃত্যুর ঘটনার পর এখনও পর্যন্ত অন্তত ১৪ জনের বক্তব্য রেকর্ড করা হয়েছে। তার মধ্যে রয়েছেন তাঁর পরিবারের সদস্য, বন্ধুবান্ধব ও প্রতিবেশীরা।
পুলিশ এই ঘটনাকে “অস্বাভাবিক মৃত্যু” হিসেবে তদন্ত শুরু করেছে। তবে আপাতত কোনও খুনের প্রমাণ মেলেনি। শেফালির দেহে আঘাতের চিহ্ন নেই বলেও জানানো হয়েছে ময়নাতদন্তকারী চিকিৎসকদের তরফে।