সামনেই ২১শের বিধানসভা নির্বাচন। আর নির্বাচনকে কেন্দ্র করে তৃণমূল যুব কংগ্রেস এবং বাংলার যুবশক্তি কাঁধে কাঁধ মিলিয়ে কাজ করবেন।এছাড়াও যুবশক্তির কর্মীরা বাড়ি বাড়ি গিয়ে ব্যক্তিগত সম্পর্ক গড়ে দলে যোগদান করানো হবে।শুধু তাই নয় যুবশক্তির মাধ্যমে নতুন নতুন ছেলে মেয়েদের দলের কাজে লাগানো হবে বলে জানান জেলা যুব তৃণমূল কংগ্রেসের সভাপতি তথা বাংলার যুবশক্তির উত্তরবঙ্গের সমন্বয় কমিটির সদস্য সৈকত চ্যাটার্জি।
এদিন এবিষয়ে সৈকত চ্যাটার্জি জানান আজ জলপাইগুড়ি পুরসভার প্রয়াস হলে তৃণমূল যুব কংগ্রেসের বর্ধিত সভা ও বাংলার যুব শক্তির জেলা কো অর্ডিনেটর ও ফিল্ড ইউনিট মেম্বারদের নিয়ে অনুষ্ঠিত হল।আমরা আগামি বিধানসভাকে সামনে রেখে জেলা জুড়ে কাজ করব। বাংলার যুবশক্তির মাধ্যমে অরাজনৈতিক যুবকদের আমরা বেছে নিয়ে কাজ করব। এছাড়াও জলপাইগুড়ি জেলার ১৫ হাজার যুব সমাজকে যুবশক্তিতে যোগ দেওয়ানো হয়েছে বলে জানান তিনি।
সৈকত বাবু আরও জানান, আগামি ডিসেম্বরের মধ্যে দেড় লক্ষ পরিবারকে যুব শক্তির সাথে যুক্ত করব এবং জানুয়ারি মাসের মধ্যে আরও ৫০ হাজার পরিবারকে যুক্ত করব।আমরা প্রতিটি বাড়িতে ব্যক্তিগত সম্পর্ক গড়ে এই দুই লক্ষ ভোটারদের কাছে আমরা পৌছাতে পারব তাতে করে RSS ও বিজেপির থেকে আমরা জলপাইগুড়িকে মুক্ত করতে পারব বলে মনে করি বলে জানান সৈকত চ্যাটার্জি ।তিনি আরও বলেন ১৮-২৫ বছরের যুবক যুবতিদের যুবশক্তিতে যোগ দেওয়ানো হবে।এই যোগদান পর্ব ১৫ নভেম্বর থেকে ৩০ শে ডিসেম্বরের মধ্যে শেষ হবে ২৮ ফেব্রুয়ারী ২০২১ সালের মধ্যে যোগ দেওয়ানো হবে।যোগদান পর্ব শেষ হবার পর আমরা প্রতিটি ব্লক, বুথ ধরে ধরে মোটর সাইকেল র্যালী থেকে শুরু করে বুথ সম্মেলন ও সংহতি যাত্রা করব।আমাদের একটা লক্ষ্য জলপাইগুড়িতে সাতটি বিধানসভায় তৃণমূল কংগ্রেসকে তৃনমুল কংগ্রেসকে জয়ী করানো।এদিন সৈকত বাবু বলেন আমি পুরসভার প্রশাসক মণ্ডলীতে নেই আমি যুব সভাপতি। প্রশাসনিক পদে না থাকলেও মানুষদের জন্য কাজ করে যাচ্ছি।