গত ১৮ই অগাস্ট পৌষমেলার মাঠে পাঁচিল দেওয়াকে কেন্দ্র করে শুরু হয় তাণ্ডব। কয়েকদিন আগেই পৌষমেলা মাঠ পাঁচিল দিয়ে ঘেরা সিদ্ধান্ত নেয় বিশ্বভারতী কর্তৃপক্ষ। এরপরই আন্দোলন প্রতিবাদ শুরু করেন পড়ুয়াদের একটা বড় অংশ। এছাড়াও এই কাজে বাধা দিতে জড়ো হয় বোলপুর ব্যবসায়ী সমিতিও সহ সাধারণ মানুষ।
এদিন প্রাচীর নির্মাণের কাজে নিযুক্ত ঠিকাদারকে বেধড়ক মারধর করার ও অভিযোগ ওঠে। পরের দিন বিশ্বভারতীর উপাচার্যের নির্দেশে রাতারাতি আবার প্রাচীর নির্মাণের কাজ শুরু হয় কিন্তু বোলপুর শান্তিনিকেতনের কয়েক হাজার লোক মিছিল করে এসে রীতিমতো ভাঙচুর চালায়,ভেঙে দেওয়া হয় নির্মাণ কাজ। এই অকৃতিকর ঘটনায় নাম জড়ায় দুবরাজপুরের তৃণমূল বিধায়ক নরেশচন্দ্র বাউড়ির। এরপরই আজ বিশ্বভারতী কান্ডের প্রতিবাদে শিলিগুড়িতে ভারতীয় জনতা যুব মোর্চার বিক্ষোভ কর্মসূচি পালিত হয়। তারা বলেন, তারা এই ঘটনার সত্য জানতে চান। কবিগুরুর স্থান শান্তিনিকেতনের শান্তি হনন এর চেষ্টা তারা কিছুতেই মেনে নেবেন না, তারা অবিলম্বে এই ঘটনার সাথে কোন কোন রাজনৈতিক ব্যক্তির যোগ আছে তার সামনে আনার জন্যে CBI তদন্ত এর দাবী জানায়।