হাসপাতালে ভর্তি মদন মিত্র, অবস্থা আশঙ্কাজনক!

অবশেষে হেফাজত থেকে রেহাই পেয়েছেন নারদ কাণ্ডে ধৃত ৪ হেভিওয়েট। তাঁদের গৃহবন্দি থাকার নির্দেশ দেওয়া হয়েছে। কিন্তু ধৃতদের মধ্যে তিনজনই রয়েছেন হাসপাতালে। কবে তাঁরা হাসপাতাল থেকে ফিরবেন তা নিয়ে ধন্দ রয়েছে। কারণ, আশঙ্কাজনক মদন মিত্র। তাঁর অবস্থার অবনতি হয়েছে বলেই খবর।

জানা গিয়েছে, কোভিড মুক্ত হলেও তাঁর ফুসফুসে গভীর ক্ষত তৈরি হয়েছে। ফলে এখনই তাঁকে হাসপাতাল থেকে ছাড়া হবে না বলেই মনে করা হচ্ছে। পাশাপাশি, সিরোসিস অফ লিভার ধরা পড়েছে শোভন চট্টোপাধ্যায়ের। সুব্রত মুখোপাধ্যায়ের রয়েছে হাইপার টেনশন। অবশেষে হেফাজত থেকে রেহাই পেয়েছেন নারদ কাণ্ডে ধৃত ৪ হেভিওয়েট। তাঁদের গৃহবন্দি থাকার নির্দেশ দেওয়া হয়েছে। কিন্তু ধৃতদের মধ্যে তিনজনই রয়েছেন হাসপাতালে। কবে তাঁরা হাসপাতাল থেকে ফিরবেন তা নিয়ে ধন্দ রয়েছে। কারণ, আশঙ্কাজনক মদন মিত্র। তাঁর অবস্থার অবনতি হয়েছে বলেই খবর। জানা যাচ্ছে, কোভিড মুক্ত হলেও তাঁর ফুসফুসে গভীর ক্ষত তৈরি হয়েছে। ফলে এখনই তাঁকে হাসপাতাল থেকে ছাড়া হবে না বলেই মনে করা হচ্ছে। পাশাপাশি, সিরোসিস অফ লিভার ধরা পড়েছে শোভন চট্টোপাধ্যায়ের। সুব্রত মুখোপাধ্যায়ের রয়েছে হাইপার টেনশন। অবশেষে হেফাজত থেকে রেহাই পেয়েছেন নারদ কাণ্ডে ধৃত ৪ হেভিওয়েট। তাঁদের গৃহবন্দি থাকার নির্দেশ দেওয়া হয়েছে। কিন্তু ধৃতদের মধ্যে তিনজনই রয়েছেন হাসপাতালে। কবে তাঁরা হাসপাতাল থেকে ফিরবেন তা নিয়ে ধন্দ রয়েছে। কারণ, আশঙ্কাজনক মদন মিত্র। তাঁর অবস্থার অবনতি হয়েছে বলেই খবর। জানা যাচ্ছে, কোভিড মুক্ত হলেও তাঁর ফুসফুসে গভীর ক্ষত তৈরি হয়েছে। ফলে এখনই তাঁকে হাসপাতাল থেকে ছাড়া হবে না বলেই মনে করা হচ্ছে। পাশাপাশি, সিরোসিস অফ লিভার ধরা পড়েছে শোভন চট্টোপাধ্যায়ের। সুব্রত মুখোপাধ্যায়ের রয়েছে হাইপার টেনশন। শোভন চট্টোপাধ্যায়ের দীর্ঘদিন আগে থেকেই সিওপিডির সমস্যা ছিল।

শুক্রবার হাসপাতালের তরফে জানানো হয়েছে, সিরোসিস অফ লিভার রয়েছে তাঁর। ফলে তিনি কতদিনে হাসপাতাল থেকে ছাড়া পাবেন, তা এখনও জানা যায়নি। উল্লেখ্য, পঞ্চম দফা ভোটের দিন অসুস্থ হয়ে পড়েছিলেন মদন মিত্র। শ্বাসকষ্ট বাড়তে থাকায় পরবর্তীতে তাঁকে ভরতি করা হয় হাসপাতালে। কোভিড পরীক্ষা করা হলে রিপোর্ট আসে পজিটিভ। বেশ কয়েকদিন হাসপাতালে ছিলেন তিনি। করোনা মুক্ত হয়ে বাড়ি ফেরেন।

LEAVE A REPLY

Please enter your comment!
Please enter your name here