২০০৯ থেকে ২০২৩ পর্যন্ত গাড়ির বেপরোয়া গতিতে মারা গিয়েছে বহু বন্যপ্রাণী।বক্সা ফিডার রোডে এই ঘটনা সবচেয়ে বেশি ঘটে।কিং কোবরার মৃত্যু হয়েছে বেপরোয়া গতিতে। এবারে বন্যপ্রাণের মৃত্যু ঠেকাতে একত্রিত হয়েছে স্বেচ্ছাসেবী সংগঠন ও বন দফতর। নজর রাখা হবে গাড়ির গতিতে।
বনদফতরের থেকে জঙ্গলে সড়কে গাড়ির গতিবেগ ২০ কিমি।
এখন থেকে বনকর্মীরা থাকবেন টহলে।দ্রুতগতিতে কোনও গাড়ি এলেই সেই গাড়ির বিরুদ্ধে ব্যবস্থা গ্রহণ করা হবে। মঙ্গলবার থেকে শুরু হয়ে গিয়েছে নজরদারি।
বক্সা ফিডার রোডের দুপাশে রয়েছে জঙ্গল ও বনবস্তি এলাকা।এই জঙ্গলে বসবাস ছোট স্তন্যপায়ী প্রাণী থেকে শুরু করে সরীসৃপ ও বড় স্তন্যপায়ী প্রাণীর।জঙ্গলের রাস্তা পার করার জন্য খুব দ্রুতগতিতে গাড়ি ও বাইক ছোটান চালকেরা।যা বেশিরভাগ সময় প্রাণ কেড়ে নেয় প্রাণীদের।এই প্রাণীদের রক্ষা করা জরুরি বলে জানিয়েছেন স্বেচ্ছাসেবী সংগঠন স্পোরের সদস্যরা।অরিন্দম ঘটক নামে এক সমাজসেবী জানিয়েছেন,”ছোট হক আর বড় হক বন্যপ্রাণ সংরক্ষণ জরুরি।এইভাবে তারা গতির বলি হলে ভারসাম্য থাকবে না।তারজন্য বন দফতরের সঙ্গে কথা বলে এই উদ্যোগ আমরা যৌথভাবে নিয়েছি।”
বনাধিকারিক তপন কুমার মজুমদার জানান,”মানুষ ও বন্যপ্রাণ সংগাত রুখতে আমরা দৃঢ় প্রতিঞ্জ।যার কারণেই এই কর্মসূচি গ্রহণ।”