হাড় কাঁপানো ঠান্ডায় ফের দিল্লিতে মৃত্যু হল আন্দোলনরত কৃষকের!

দিল্লির প্রচন্ড ঠাণ্ডায় ফের মৃত্যু হল আন্দলনরত কৃষকের।এদিন এই মর্মান্তিক ঘটনাটি ঘটে দিল্লি-হরিয়ানা সীমান্তে।জানা গিয়েছে,বিক্ষোভকারী কৃষকদের মধ্যে বছর সাঁইত্রিশের পাঞ্জাবের ওই কৃষকও সামিল ছিলেন উল্লেখ্য,কৃষি আইনের বিরুদ্ধে কৃষকদের আন্দোলনে, শুরু থেকেই সামিল ছিলেন তিনি। মৃত ওই ব্যক্তির তিনটি সন্তান রয়েছে।

মূলত,বিক্ষোভের কেন্দ্রস্থল পঞ্জাব-হরিয়ানা সীমান্তের কাছেই গতকাল এক শিখ ধর্মগুরুর আত্মহত্যার খবর মেলে।তাঁর মৃত্যুর কয়েক ঘন্টা পরই ফের ঘটল এমন মর্মান্তিক ঘটনা।বাবা রাম সিং নামের এই ধর্মগুরু তাঁর স্যুইসাইড নোটে লিখে গিয়েছেন, কৃষকদের বিক্ষোভকে তিনি দৃঢ় ভাবে সমর্থন করেন এবং কৃষকদের প্রতি সরকারের এই অবিচারে তিনি “ক্ষোভ এবং যন্ত্রণা”র মধ্যে ছিলেন।

প্রসঙ্গত, কেন্দ্রীয় সরকারের কৃষিবিলের বিরোধিতায় নভেম্বরের শেষ দিকে শুরু হয়েছে এই কৃষক আন্দোলন। সেই থেকে এ পর্যন্ত ২০ জনেরও বেশি কৃষকের মৃত্যুর খবর মিলেছে। এর মধ্যে অধিকাংশের মৃত্যু হয়েছে দিল্লির প্রচন্ড ঠান্ডা সহ্য করতে না পেরে।অনেক স্বেচ্ছাসেবী সংস্থাই এখন কৃষকদের জন্য কম্বল এবং হিটারের ব্যবস্থা করছেন। এ ছাড়া আন্দোলনকারীরা নিজেরাও আগুন জ্বালিয়ে চেষ্টা করছেন শীতের প্রকোপ থেকে বাঁচার।দিল্লির প্রচন্ড ঠাণ্ডায় ফের মৃত্যু হল আন্দলনরত কৃষকের।এদিন এই মর্মান্তিক ঘটনাটি ঘটে দিল্লি-হরিয়ানা সীমান্তে।জানা গিয়েছে,বিক্ষোভকারী কৃষকদের মধ্যে বছর সাঁইত্রিশের পাঞ্জাবের ওই কৃষকও সামিল ছিলেন উল্লেখ্য,কৃষি আইনের বিরুদ্ধে কৃষকদের আন্দোলনে, শুরু থেকেই সামিল ছিলেন তিনি। মৃত ওই ব্যক্তির তিনটি সন্তান রয়েছে।

মূলত,বিক্ষোভের কেন্দ্রস্থল পঞ্জাব-হরিয়ানা সীমান্তের কাছেই গতকাল এক শিখ ধর্মগুরুর আত্মহত্যার খবর মেলে।তাঁর মৃত্যুর কয়েক ঘন্টা পরই ফের ঘটল এমন মর্মান্তিক ঘটনা।বাবা রাম সিং নামের এই ধর্মগুরু তাঁর স্যুইসাইড নোটে লিখে গিয়েছেন, কৃষকদের বিক্ষোভকে তিনি দৃঢ় ভাবে সমর্থন করেন এবং কৃষকদের প্রতি সরকারের এই অবিচারে তিনি “ক্ষোভ এবং যন্ত্রণা”র মধ্যে ছিলেন।

প্রসঙ্গত, কেন্দ্রীয় সরকারের কৃষিবিলের বিরোধিতায় নভেম্বরের শেষ দিকে শুরু হয়েছে এই কৃষক আন্দোলন। সেই থেকে এ পর্যন্ত ২০ জনেরও বেশি কৃষকের মৃত্যুর খবর মিলেছে। এর মধ্যে অধিকাংশের মৃত্যু হয়েছে দিল্লির প্রচন্ড ঠান্ডা সহ্য করতে না পেরে।অনেক স্বেচ্ছাসেবী সংস্থাই এখন কৃষকদের জন্য কম্বল এবং হিটারের ব্যবস্থা করছেন। এ ছাড়া আন্দোলনকারীরা নিজেরাও আগুন জ্বালিয়ে চেষ্টা করছেন শীতের প্রকোপ থেকে বাঁচার। এ দিন সকালে সিংঘু বর্ডারে আন্দোলনরত এক কৃষক এবিষয়ে জানান, “এই শীতেও আমাদের লড়াই বজায় থাকবে, যতদিন পর্যন্ত আমাদের দাবি মেনে নেওয়া না হচ্ছে। এমনকি বৃষ্টিও আমাদের আটকাতে পারবে না।”

LEAVE A REPLY

Please enter your comment!
Please enter your name here